'ইত্তেহাদ মাআল ইখতেলাফ'
কোন আমলের কারণে যেন ইসলামী উম্মার ঐক্যে ফাটল না ধরে সে ব্যাপারে সকলের প্রচেষ্টা থাকা উচিত।
তাই আমাদের কামনা 'ইত্তেহাদ মাআল ইখতেলাফ' অন্তত এই মূলনীতির ভিত্তিতে ইমাম মেহদী আ. এর আগমন পর্যন্ত উম্মত সংগবদ্ধ থাকুক।
আই,এস,আই,এল-এর সামরিক শক্তি উম্মতের শক্তিতে পরিণত হওয়ার জন্য এটা জরুরী যে:-
তারা নিজেদের মছলক ভিন্ন মতাবলম্বী মুসলমানদের উপর জবরদস্তি চাপানোর চেষ্টা করবে না।
নবী-রাসুল-অলী-দরবেশ-সুফী সহ মুসলমানদের মাযার ও কবরস্থানের ক্ষতি করবে না।
শিয়া মুসলমানদেরকে আক্রমণের লক্ষ্য বানাবে না এবং তাদের মসজিদ-মাদ্রাসা-মাযার এর ক্ষতি করবে না।
ভিন্ন মতাবলম্বী মুসলমান এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী অধিবাসীরা যেন আমান নিরাপত্তা লাভ করে তা নিশ্চিত করবে।
আফগানিস্তানে অনেক মাযার আছে। আমীরুল মুমেনীন মোল্লাহ মোহাম্মদ ওমর এর অনুগতরা এবং শেখ ওসামা বিন লাদেন (রঃ)এর অনুগতরা ঐসব মাযার আক্রমণ করেননি। কারণ মাযারও "শেয়ারে ইসলাম" বা ইসলামের চিহ্ন।
আমীরুল মুমেনীন মোল্লাহ মোহাম্মদ ওমর আফগান জনগনের আনুগত্যের বায়াত গ্রহন করেছিলেন কান্দাহারে্র প্রধাণ মসজিদ সংলগ্ন খিরকা শরীফ মাযারে সংরক্ষিত হযরত নবী করীম (সাঃ) এর পবিত্র চাদর (জামা) সিন্দুক থেকে বের করে এনে তা ছুয়ে।
অনেকে বলেন, হযরত নবী করীম (সাঃ) ছাড়া আর কারো কবর বাঁধানো বা ঘরের ভিতর দেওয়া জায়েজ নয়। যদি জায়েজ না হত তাহলে হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এবং ওমর ফারূক (রাঃ) তাঁদের নিজেদের কবর মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) এর ঘরের ভিতর নবী করীম (সাঃ) এর পাশে দিতে ওসিয়ত করতেন না।
যখন কাবা প্রাংগনে মুর্ত্তীপুজা হত তখনও হযরত নবী করীম (সাঃ) এবং সাহাবায়েকীরাম কাবাঘর জিয়ারত করতেন, কাবা প্রাংগনে এবাদত বন্দেগী করতেন।
নবী (সাঃ) কাবা ঘরে মুর্ত্তী আছে বলে কাবা ভেংগে দেয়ার কথা কখনো চিন্তাও করেন নি।
কাবাঘর সংলগ্ন যে অংশটাকে হাতিম বলা হয় ঐখানে হযরত ইসমাঈল (আঃ)এর হুজরা ছিল (হেজরে ইসমাঈল) এবং ঐখানেই হযরত মা হাজেরা (আঃ) এবং হযরত ইসমাঈল (আঃ)এর কবর। নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, হাতিম কাবার অংশ। তাই কাবা তাওয়াফের সময় হাতিম সহ তাওয়াফ করতে হয়।
কোন আমলের কারণে যেন ইসলামী উম্মার ঐক্যে ফাটল না ধরে সে ব্যাপারে সকলের প্রচেষ্টা থাকা উচিত।
তাই আমাদের কামনা 'ইত্তেহাদ মাআল ইখতেলাফ' অন্তত এই মূলনীতির ভিত্তিতে ইমাম মেহদী আ. এর আগমন পর্যন্ত উম্মত সংগবদ্ধ থাকুক।
আই,এস,আই,এল-এর সামরিক শক্তি উম্মতের শক্তিতে পরিণত হওয়ার জন্য এটা জরুরী যে:-
তারা নিজেদের মছলক ভিন্ন মতাবলম্বী মুসলমানদের উপর জবরদস্তি চাপানোর চেষ্টা করবে না।
নবী-রাসুল-অলী-দরবেশ-সুফী সহ মুসলমানদের মাযার ও কবরস্থানের ক্ষতি করবে না।
শিয়া মুসলমানদেরকে আক্রমণের লক্ষ্য বানাবে না এবং তাদের মসজিদ-মাদ্রাসা-মাযার এর ক্ষতি করবে না।
ভিন্ন মতাবলম্বী মুসলমান এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী অধিবাসীরা যেন আমান নিরাপত্তা লাভ করে তা নিশ্চিত করবে।
আফগানিস্তানে অনেক মাযার আছে। আমীরুল মুমেনীন মোল্লাহ মোহাম্মদ ওমর এর অনুগতরা এবং শেখ ওসামা বিন লাদেন (রঃ)এর অনুগতরা ঐসব মাযার আক্রমণ করেননি। কারণ মাযারও "শেয়ারে ইসলাম" বা ইসলামের চিহ্ন।
আমীরুল মুমেনীন মোল্লাহ মোহাম্মদ ওমর আফগান জনগনের আনুগত্যের বায়াত গ্রহন করেছিলেন কান্দাহারে্র প্রধাণ মসজিদ সংলগ্ন খিরকা শরীফ মাযারে সংরক্ষিত হযরত নবী করীম (সাঃ) এর পবিত্র চাদর (জামা) সিন্দুক থেকে বের করে এনে তা ছুয়ে।
অনেকে বলেন, হযরত নবী করীম (সাঃ) ছাড়া আর কারো কবর বাঁধানো বা ঘরের ভিতর দেওয়া জায়েজ নয়। যদি জায়েজ না হত তাহলে হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এবং ওমর ফারূক (রাঃ) তাঁদের নিজেদের কবর মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) এর ঘরের ভিতর নবী করীম (সাঃ) এর পাশে দিতে ওসিয়ত করতেন না।
যখন কাবা প্রাংগনে মুর্ত্তীপুজা হত তখনও হযরত নবী করীম (সাঃ) এবং সাহাবায়েকীরাম কাবাঘর জিয়ারত করতেন, কাবা প্রাংগনে এবাদত বন্দেগী করতেন।
নবী (সাঃ) কাবা ঘরে মুর্ত্তী আছে বলে কাবা ভেংগে দেয়ার কথা কখনো চিন্তাও করেন নি।
কাবাঘর সংলগ্ন যে অংশটাকে হাতিম বলা হয় ঐখানে হযরত ইসমাঈল (আঃ)এর হুজরা ছিল (হেজরে ইসমাঈল) এবং ঐখানেই হযরত মা হাজেরা (আঃ) এবং হযরত ইসমাঈল (আঃ)এর কবর। নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, হাতিম কাবার অংশ। তাই কাবা তাওয়াফের সময় হাতিম সহ তাওয়াফ করতে হয়।